Posts

একটা করুণ প্রেম কাহিনী- (কষ্ট করে পুরোটা পড়বেন?)

একটা ছেলে একটা মেয়েকে মনে মনে ভালবাসত। একটা সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করে এক সময় মেয়েটিকে নিজের ভালবাসার কথা জানাল। মেয়েটি কিছু না বলে চলে গেল । সে মনে মনে ভাবল... দেখি একটু ...

একটি অসমাপ্ত প্রেমের গল্প

Image
তারিন নদীর কিনারে বসে আছে। কিছুক্ষণ পর সে নদীতে নামবে। নদীর পানিতে গোসল করবে। তার বাসায় পানি সরবরাহ আছে। তারপরও হঠাৎ তারিন নদীতে গোসল করতে কেন যায়? সে রহস্য কেউ জানে না। এ...

♻♻♻♻ গল্প অবুঝ ভালোবাসা ♻♻♻♻

গল্পটি পড়ার অনুরোধ রইল সবার প্রতি ছেলে : আজ রাতে ১১.৩০ এই সময় একবার  আসতে । পারবে ? মেয়ে : কালকে আমার বিয়ে আর তুমি আজ ডাকছো বাড়ির লোকজন জানতে পারলে খারাপ মনে করবে । ছেলে : না মানে জীবনে শেষ বারের মতো তোমাকে দেখতে চাই । আর তো তোমাকে পাবো না তাই মেয়ে : আচ্ছা যাবো । ছেলে : আমাদের সেই পুরানো দেখা করার জায়গাটাতে । মেয়ে : ঠিক আছে । . . মেয়েটা ঠিক সময়ে পৌছে। গেল দেখল ছেলেটা একটা কেক নিয়ে আর একটা মোমবাতি জালিয়ে চাঁদের আলোয় বসে আছে । মেয়েটা এসে ছেলেটার পাশে বসলো । মেয়ে : আমার জন্মদিন তুমি এখনও মনে রেখেছো আর তুমি আমাকে এখনো ভালোবাসো ! ছেলে : মরার আগে পর্যন্ত ভালোবাসবো । কারণ ভুলে যাওয়ার জন্যে তো আর ভালোবাসিনি মেয়েটা এই কথাটা শুনার পরে হু হু করে কেঁদে উঠলো ছেলেটার হাতটা ধরলো । ছেলে : এই নাও কেকটা কাটো । মেয়েটা ছুরিটা তুলে কেকটা কাটলো । এক টুকরো ছেলেটাকে খাইয়ে দিল আর এক টুকরো ছেলেটা মেয়েটাকে খাইয়ে দিল । ছেলে : চোখে অস্ত্র আর কান্না কান্না কন্ঠে বল্ল দেখো তুমি না অনেক সুখি থাকবে তোমার বর তোমাকে অনেক সুখে রাখবে মেয়ে : তোমাকে ছাড়া , কি করে সম্ভব । কিছুক্ষন চুপ থাকার পরে ছেলে : আমাকে ভুলে যেও প্লি...

কষ্টের গল্প

Image
একটি ছেলে যার ছিল অনেক স্বপ্ন। অনেকের সাথে বন্ধুত্ব করবে সে। এই কারনে তার ফেসবুক এ আইডি খোলা। তার নাম ছিল রাফা। সে স্কুল-এ খুব চুপচাপ থাকতো। স্কুলে ছিল তার অনেক বন্ধু। কিন্তু সবাই ছিল ছেলে। কোন মেয়ের সাথে তার বন্ধুত্ব হয়নি। ফেসবুক আইডি খুলেছে সে ২০০৯ সালে। তখন সে প্রতিদিন এ সাইবার ক্যাফ-এ গিয়ে ফেসবুক ব্যভার করতো। সে কখনো ভাবে নি যে তার আজ এই পরিস্থিতির সম্মুখিন হতে হবে। তখন তার ফেসবুক আইডি তে ও কোন মেয়ে বন্ধু ছিল না। ঈদের ছুটিতে বাড়ি যায় সে। জানতে পারে যে তার মামাতো ভাইয়ের ফেসবুক আইডি আছে। ভাইকে তার ফ্রেন্ড লিস্ট এ অ্যাড করল সে। তার ভাই তাকে পরিচয় করিয়ে দিলো তার অনেক বন্ধু-বান্ধব এর সাথে। সাথে তার জিএফ এর সাথেও। রাফা তার ভাই এর জিএফ কে ভাবি বলে ডাকতো FB তে । সামনাসামনি তাদের এখন দেখা হয় নি। রাফা অনেক দুস্টামি করতো তার ভাবির সাথে। হঠাৎ একদিন তার ভাবি তাকে বলল তোমার জিএফ নাই। সে সরাসরি উত্তর দিলো না। ওর ভাবি একজন এর প্রফাইল লিঙ্ক দিয়ে বলল তোমার মত আমার এই বান্ধবীটিও একা। রাফা তাকে ফ্রেন্ড রেকুয়েস্ট পাঠায়। মেয়েটি এক্সেপ্ট করে। তার নাম তানি। তাদের মধ্যে অনেক দিন কথা হয়। তা...

অতৃপ্ত আত্নার রহস্য"

Image
www.facebook.com/loveyou.rahim অতৃপ্ত আত্নার রহস্য"ম শ্রাবণ মাস। সন্ধ্যেবেলা। ঝিরঝির করে একটানা বৃষ্টি পড়ে চলেছে। সেই কখন নেমেছে.....দুপুর গড়িয়ে বিকেল কেটে গিয়ে এখন সন্ধ্যে হয় হয়, তবুও বৃষ্টি থামার নাম নেই। চারদিকে জল থৈ থৈ করছে। রাস্তাঘাটে বাসটাসও নেই তেমন। লোকজনও তেমন চোখে পড়ছে না। যারা বেরিয়েছিল দুর্যোগ দেখে তাদের অনেকেই ফিরে গেছে ইতিমধ্যে। তবু তারই ভেতর শহরতলীর এদিকে যে এক আধজন বাস থেকে নামছে না তা নয়। নেহাৎ-ই প্রয়োজনে যাদের দেরী করে ফিরতে হচ্ছে সেই তারাই এখন বাস থেকে নেমে ছাতা মাথায় ছপছপ করে এদিকওদিক দৌড়চ্ছে। অমর্ত্যবাবুও দৌড়লেন। না দৌড়ে উপায় কি! সঙ্গে ছাতা নেই। সকালের দিকে আকাশটা ভালো থাকায় ছাতা নেবার দরকার মনে করেননি। কিন্তু দুপুরের দিকেই আকাশ কালো করে বৃষ্টি নামল। সে কি বৃষ্টি! প্রথমে ভেবেছিলেন, কমে যাবে। আর কমলেই বেলা থাকতে থাকতে আজ একটু আগেই বেরিয়ে পড়বেন অফিস থেকে। অথচ তা আর হল কই! বৃষ্টি কমে আসতে আসতে সেই বেলা গড়িয়ে গেল। তাও কি পুরোপুরি কমল, ঝিরঝির করে একটানা পড়েই চলেছে। হাতের ফাইলটা মাথার ওপর আড়াল করে প্যান্ট গুটিয়ে গলির ভেতর ঢুকলেন অমর্ত্যবাবু। গলিতে বেশ খানিকটা জল...

মন আকাশের প্রজাপতি

Image
ক্লাস শেষে বের হওয়ার সময় হঠাৎ সজীব বলল, ‘আজ খাওয়াতেই হবে, হিমাদ্র। ’ অবাক হয়ে প্রশ্ন করল হিমাদ্র—কেন? খাওয়াতেই হবে কেন? —কেন আবার, তুই ক্লাস পরীক্ষায় প্রথম হলি যে! —ক্লাস পরীক্ষায় প্রথম হওয়াটাও একটা কারণ হলো। —এত কথা বুঝি না, খাওয়াতে হবে, ব্যস। ’ পাশে থাকা রাতুল জবাব দিল। পেছনে থাকা মুন্না ও আকরাম রাতুলের কথায় জোর দিল। সবার তোপের মুখে আজ আর শেষরক্ষা হলো না হিমাদ্রর। পকেটে অল্প কিছু টাকা পড়ে আছে, এ দিয়েই মাসটা চালাতে হবে। বন্ধুদের বিদায় দিয়ে পলাশীর পথ ধরে নীলক্ষেতের দিকে একা হাঁটছিল হিমাদ্র। নভেম্বরের শেষ দিক, উত্তরের বাতাস শীতের জানান দিচ্ছে। রোদের তাপ শরীরে খারাপ লাগছে না। তা ছাড়া দুপুরে এই পথে তেমন পথচারী না থাকায় হাঁটতে ভালোই লাগে। নীলক্ষেত পার হয়ে এলিফ্যান্ট রোডের মোড় ঘুরলেই হিমাদ্রর বাসা, তাই এ ক্ষেত্রে গাড়ির চেয়ে পা দুটিই বেশি ব্যবহার করে সে। মাস তিনেক হলো স্নাতকোত্তর কোর্সে এখানে (বুয়েট) ভর্তি হয়েছে হিমাদ্র। আতিকুল্লাহ স্যারের সহযোগিতায় প্রাপ্ত টিউশনির টাকায় খারাপ চলে না। কিন্তু এভাবে খরচ করা সহজ হয় না। নীলক্ষেত পার হয়ে ঢাবির রাস্তায় পড়েছে হিমাদ্র। বাড়ির কথা মনে পড়ে গেল তার। আজ...